সোমবার (২৭ অক্টোবর) বাণিজ্য, বস্ত্র ও পাট এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এমন মন্তব্য করেন। বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিসে এ বৈঠক হয়।
বৈঠকে দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও জোরদারের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়। এছাড়া বিদ্যমান বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগের নতুন ক্ষেত্র চিহ্নিত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। সম্ভাবনাগুলো পুরোপুরি কাজে লাগানো হয়নি। এ সময় তিনি বাণিজ্য সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে এই সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
এ সময় উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন রয়েছে। এখন আমাদের প্রয়োজন অর্থনৈতিক সম্পর্ককে সেই একই স্তরে উন্নীত করা।
আরও পড়ুন: জেইসি বৈঠক: পাকিস্তানের বাজারে শুল্কমুক্ত পণ্য প্রবেশের জোর সুপারিশ
তিনি বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা বাড়াতে দেড় দশক ধরে অকার্যকর থাকা বাংলাদেশ–পাকিস্তান জয়েন্ট ইকোনমিক কমিশন কার্যকর করা হয়েছে। এ সময় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের সীমাবদ্ধতাগুলো দূর করতে এবং বাণিজ্যিক সুবিধা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
বৈঠকে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

১ সপ্তাহে আগে
৪








Bengali (BD) ·
English (US) ·