৩ সপ্তাহ আগে
৬
বিস্ফোরণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী উপ পরিচালক আব্দুল জলিল। তবে বিস্ফোরণের কারণ সম্পর্কে কোনও কিছু নিশ্চিত করতে পারেননি।
আহতরা হলেন: তাসনিম বুশরা (১৪), সুমাইয়া আক্তার (১৫), জিম (১৬)। তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বগুড়া সদরের বনানী ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক আশরাফ উদ্দিন জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। বিস্ফোরণে বসতবাড়ির টিনের ছাউনি গেছে। ধ্বসে গেছে বাড়ির ইটের দেয়াল। বাড়িতে তিনটি গ্যাস সিলিন্ডার থাকলেও তা বিস্ফোরণ হয়নি।
আরও পড়ুন: গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৪
তবে বাড়ির মালিক রেজাউল করিম বলেন, ওই বাড়িতে তার মা রেজয়া পটকা তৈরি করতেন। ঘটনার সময় তিনি বাড়িতে ছিলেন না।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বগুড়া পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার, কমপ্রেসার আর পটকা তৈরিতে ব্যবহৃত ফসফরাস বেশ কয়েকটি বিষয় আমরা পেয়েছি। সবকিছু মিলিয়ে ভয়াবহ এই বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে। তবে আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি। গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা কাজ করছেন। প্রয়োজনে বিস্ফোরক দ্রব্য বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলা হবে। ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গেও কথা হচ্ছে। দ্রুতই এর কারণ উদঘাটন করা হবে।
Bengali (BD) · 
English (US) ·