বুধবার (২ জুলাই) অভিযানে নেতৃত্ব দেন চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণয় চাকমা।
এদিন মোট ৯টি মামলায় ৯জন দোকানিকে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯ অনুসারে মোট ১৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিক মেয়রের একান্ত সচিব মারুফুল ইসলাম চৌধুরী, কর কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার চৌধুরী, এবং চসিকের পরিচ্ছন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যরা।
অভিযানের বিষয়ে চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাা প্রণয় চাকমা জানান, পথচারীদের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে যেসব দোকান ফুটপাত দখল করে আছে, তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চলবে। যাদের ট্রেড লাইসেন্স নেই, তাদের লাইসেন্স নিতে হবে, অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগে হকার নেতারা বেলা ৩টার আগে ব্যবসা পরিচালনার কথা বললেও তারা তা অনুসরণ করেননি।তবে আজকের অভিযানের পর বেলা ৩টার আগে হকাররা ব্যবসা পরিচালনা করবেন না এবং হকার ব্যবসা পরিচালনা করলেও স্থাপনা নির্মাণের পরিবর্তে চাকাযুক্ত গাড়িতে ভ্রাম্যমাণভাবে ব্যবসা পরিচালনা করবেন বলে জানিয়েছেন তারা। চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রীন, হেলদি সিটি গড়তে মেয়র মহোদয়ের লক্ষ্য বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কাম্য।
আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াতে জনমত গঠনের উদ্যোগ চসিক মেয়রের
চসিক সূত্রে জানা যায়, জনসাধারণের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করতে নগরীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে।