টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ১৮ রানে বিধ্বংসী ইংলিশ ওপেনার ফিল সল্টের উইকেট হারায় বেঙ্গালুরু। দ্বিতীয় উইকেটে মায়াঙ্ক আগারওয়ালের সঙ্গে ৩৮ রানের জুটি গড়েন কোহলি। ১৮ বলে ২৪ রান করে আগারওয়ালের বিদায়ে ভাঙে সেই জুটিও। ৭ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৬১ রান করে বেঙ্গালুরু।
এক পাশে ব্যাটাররা দ্রুত রান তোলার চেষ্টা করলেও ফাইনালে কোহলির ব্যাট চলেছে খুবই ধীরগতিতে। এতে রানের চাপও বাড়তে থাকে। আর সেই চাপে পড়েই ফেরেন অধিনায়ক রজত পাতিদার। ১৬ বলে ২৬ রান করে দলীয় ৯৬ রানে আউট হন বেঙ্গালুরু অধিনায়ক।
ধীরগতিতে শুরু করা ইনিংসের ক্ষতি পুষিয়ে দিয়ে যেতে পারেননি কোহলি। ৩৫ বলে ৪৩ রান করে তিনি ফেরেন আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের শিকার হয়ে। কোহলির বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ে এসে কিছুটা ঝড় তোলেন জিতেশ শর্মা। তাকে সঙ্গ দিয়েছেন লিয়াম লিভিংস্টোন। পঞ্চম উইকেটে ১২ বলে ৩৬ রানের জুটি গড়েন তারা।
আরও পড়ুন: ট্রাফিক জ্যামে আটকে গেল ক্যারিবীয়দের বাস, সাইকেলে চেপে স্টেডিয়ামে ইংলিশরা
১৭তম ওভারের পঞ্চম বলে ফুলটস বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন লিভিংস্টোন। ১৫ বলে ২৫ রান করে কাইল জেমিসনের শিকার হয়ে ফেরেন তিনি। ১০ বলে ২৪ রান করা জিতেশও ফেরেন পরের ওভারে।
শেষ ৩ ওভারে কেবল ২২ রান করতে পারে বেঙ্গালুরু। সেটাও সম্ভব হয়েছে শেফার্ডের ৯ বলে ১৭ রানের ইনিংসের কল্যাণে। ইনিংসের শেষ ওভারে মাত্র ৩ রান দিয়েছেন আর্শদীপ সিং।
পাঞ্জাবের হয়ে তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন আর্শদীপ সিং এবং কাইল জেমিসন।
]]>