১ সপ্তাহে আগে
৩
এর আগে ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ২৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট শিকার করেছিলেন অ্যান্ডারসন। এতদিন সেটিই ছিল তার টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং।
দীর্ঘ ১০ বছর ২৮২ দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফিরে আরো একটি রেকর্ড গড়েছেন এই ইংলিশ পেসার। টেস্ট খেলেছেন এমন কোনো বোলারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিন পর টি-টোয়েন্টিতে ফেরার রেকর্ড এটিই।
আরও পড়ুন: বিসিসিআই’র পরবর্তী সভাপতি হচ্ছেন রাজীব শুক্লা!
এই রেকর্ড করতে গিয়ে অ্যান্ডারসন ভেঙেছেন তার স্বদেশি ক্রিকেটার আমজাদের খানের রেকর্ড। ২০০৯ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি খেলেছিলেন তিনি। একই বছর ইংল্যান্ডের হয়ে একটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচও খেলেছিলেন আমজাদ।
২০১২ সালে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে স্বীকৃতি টি-টোয়েন্টি খেলার পর ৯ বছর ৫১ দিন এ সংস্করণে কোনো ম্যাচ খেলেননি আমজাদ। ২০২১ সালে ৪১ বছর বয়সে ডেনমার্কের হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফেরেন তিনি। ডেনমার্কের হয়ে মোট ৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন আমজাদ খান।
টেস্ট খেলুড়ে দেশের বোলারদের মধ্যে রেকর্ড গড়লেও টি-টোয়েন্টিতে প্রত্যাবর্তনের রেকর্ডে অনেক পেছনে আছেন অ্যান্ডারসন। ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বশেষ ম্যাচ খেলা অ্যান্ডারসন আছেন ২৯ নম্বরে।
আরও পড়ুন: ২০২৬ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিনক্ষণ প্রকাশ
সবচেয়ে বেশি দিন পর স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ফেরার রেকর্ডটা রায়ান টাপিনের দখলে। ২০০৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ঘরোয়া টুর্নামেন্টে জ্যামাইকার বিপক্ষে অভিষেক বাহামার এই অলরাউন্ডারের। ২০২৫ সালের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত টাপিনের সেটিই হয়ে ছিল স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র ম্যাচ।
১৭ বছর ৭৩ দিন পর চলতি বছরের ২০ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাহামা জাতীয় দলের হয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন টাপিনে। এরপর বাহামার হয়ে আরও তিনটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন তিনি।
টাপিনের আগে রেকর্ডটা ছিল বাহামার আরেক ক্রিকেটার ডোয়াইট উইকলির। ২০০৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ঘরোয়া টুর্নামেন্টে খেলার পর ১৬ বছর ৩০৪ দিন এ সংস্করণে বাইরে ছিলেন উইকলি।
]]>
Bengali (BD) · 
English (US) ·