বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দোহায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রেস সচিব বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার এলএনজি কিনলেও ২৫৪ মিলিয়ন ডলার বকেয়া রেখে পালিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার ধাপে ধাপে পুরো টাকা পরিশোধ করেছে। সর্বশেষ বুধবার আমরা সম্পূর্ণ বকেয়া পরিশোধ করেছি। এখন আর কাতার আমাদের কাছে কোনো টাকা পায় না।
এ সময় জ্বালানি উপদেষ্টার বরাত দিয়ে তিনি আরও বলেন, আমাদের কাছে বিভিন্ন কোম্পানির সর্বমোট বকেয়া ছিল ৩.২ বিলিয়ন ডলার। অন্তর্বর্তী সরকার সেটি ৬০০ মিলিয়নে নামিয়ে এনেছে। অতিদ্রুত এটি সম্পূর্ণ পরিশোধ করা হবে।
আরও পড়ুন: মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা প্রধান উপদেষ্টার
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শফিকুল আলম আরও বলেন, আমরা দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর জ্বালানি চাহিদা মেটাতে এলএনজি সরবরাহ বাড়ানোর চেষ্টা করছি। এ অবস্থায় এক্সটেন্ডেড এলএনজি টার্মিনালের জন্য আমরা কাজ করছি।
]]>