এরইমধ্যে ট্রাম্প প্রশাসন এটি করার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চলেছে বলেও জানানো হয়।
‘ডিপার্টমেন্ট অব ওয়ার’ শিরোনামটি ৭০ বছরেরও বেশি সময় আগে ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু ট্রাম্প জানিয়েছেন যে, এটি শুনতে আরও শক্তিশালী লাগে এবং প্রতিরক্ষার পাশাপাশি আক্রমণাত্মক সামরিক বাহিনীর ভাবমূর্তিকে প্রতিফলিত করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হোয়াইট হাউস এখন সরকারের বৃহত্তম বিভাগের জন্য নামটি কিভাবে পরিবর্তন করা যায় তা নিয়ে ভাবছেন। বেশ কয়েকজন রিপাবলিকান ইতিমধ্যেই এই পদক্ষেপকে সমর্থন করেছেন।
আরও পড়ুন:তথ্য ফাঁস / পেন্টাগনে সাংবাদিকদের প্রবেশে বিধিনিষেধ ট্রাম্প প্রশাসনের
ফ্লোরিডার রিপাবলিকান প্রতিনিধি গ্রেগ স্টিউব বার্ষিক প্রতিরক্ষা নীতি বিলের সংশোধনী দাখিল করেছেন যাতে বিভাগের নাম পরিবর্তন করা যায়।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউস বিস্তারিত কিছু জানায়নি তবে এই সপ্তাহে ট্রাম্পের মার্কিন সেনাবাহিনীর আক্রমণাত্মক শক্তির উপর জোর দেয়ার বিষয়ে মন্তব্য তুলে ধরে।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র আনা কেলি জানান, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, আমাদের সেনাবাহিনীর উচিত কেবল প্রতিরক্ষা নয়, বরং আক্রমণের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা।
সোমবার ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় ট্রাম্প ‘ডিপার্টমেন্ট অব ওয়ার’ নামটি ফিরিয়ে আনার ধারণাটি তুলে ধরেন এবং বলেন যে এটি আমার কাছে আরও ভালো শোনাচ্ছে।
ডিপার্টমেন্ট অব ওয়ার থেকে ধীরে ধীরে প্রতিরক্ষা বিভাগে পরিণত হয়। ১৯৪৭ সালের জাতীয় নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে শুরু হয়, যা সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনীকে জাতীয় সামরিক প্রতিষ্ঠানের অধীনে একীভূত করে।
আরও পড়ুন:কাতারে হামলায় মার্কিন নাগরিক হতাহতের খবর নেই: পেন্টাগন
১৯৪৯ সালে একটি সংশোধনীর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিরক্ষা বিভাগ নামটি গ্রহণ করে, যা আজকের বিদ্যমান কাঠামো তৈরি করে।
সূত্র: জিও নিউজ
]]>