১ সপ্তাহে আগে
৪
যেখোনে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তরের বেশিরভাগ জায়গায় যেতে হলে সাংবাদিকদের সরকারী এসকর্ট থাকতে হবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের মূলধারার সংবাদমাধ্যমের উপর আরোপিত ক্রমবর্ধমান বিধিনিষেধের তালিকার মধ্যে এই পদক্ষেপটি সর্বশেষ।
আরও পড়ুন:ইউক্রেন সংঘাত থেকে যুক্তরাষ্ট্র শিখছে: ট্রাম্প
গত কয়েক মাস ধরে বেশ কয়েকটি তথ্য ফাঁসের ঘটনায় পেন্টাগন বিব্রত হওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেয়া হয় বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
অবিলম্বে কার্যকর হওয়া এই পদক্ষেপ অনুযায়ী প্রতিরক্ষা বিভাগের বেশিরভাগ সদর দপ্তর থেকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যদি না তাদের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন এবং এসকর্ট থাকে।
এ বিষয়ে হেগসেথ একটি স্মারকলিপিতে বলেছেন, ‘যদিও প্রতিরক্ষা বিভাগ স্বচ্ছতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবুও বিভাগটি (শ্রেণীবদ্ধ গোয়েন্দা তথ্য) এবং সংবেদনশীল তথ্য - যার অননুমোদিত প্রকাশ মার্কিন পরিষেবা সদস্যদের জীবনকে বিপদের মধ্যে ফেলতে পারে তা সুরক্ষার জন্য সমানভাবে বাধ্য।’
এদিকে, পেন্টাগন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন বলেছে, নতুন নিয়মগুলো ‘সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার উপর সরাসরি আক্রমণ’ বলে মনে হচ্ছে।
এই নির্দেশ জারির বিষয়ে রয়টার্সের মন্তব্যের অনুরোধের জবাবে, পেন্টাগনের মুখপাত্র শন পার্নেল বলেন, ‘সংবেদনশীল তথ্য রক্ষা এবং আমাদের মার্কিন পরিষেবা সদস্যদের প্রতিরোধযোগ্য ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য এই পদক্ষেপগুলো নেয়া হয়েছে।
জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকে, পেন্টাগন ফাঁস হওয়া তথ্যের তদন্ত শুরু করেছে যার ফলে তিনজন কর্মকর্তাকে প্রশাসনিক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল’ বিল পাস
শুক্রবার হেগসেথের আদেশে আরও বলা হয়েছে, পেন্টাগন প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের জাতীয় গোয়েন্দা তথ্য এবং সংবেদনশীল তথ্য রক্ষার দায়িত্ব স্বীকার করতে হবে এবং তাদের নতুন পরিচয়পত্র জারি করা হবে যা তাদের প্রেসের সদস্য হিসেবে তথ্য নিশ্চিত করবে।
Bengali (BD) · 
English (US) ·