রোববার (১৫ জুন) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের নওড়া বনগ্রামের একটি পানের বরজের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগীরা স্থানীয় একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী।
অভিযুক্ত দুই যুবক হলো- পাংশা উপজেলার কসবামাজাইল ইউনিয়নের কুঠি-মালিয়াট গ্রামের জেহের আলীর ছেলে হাসমত আলী (১৮) ও একই গ্রামের উজ্জল মন্ডলের ছেলে সিহাব মন্ডল (১৮)।
ভুক্তভোগী দুই ছাত্রী জানায়, তারা স্কুল থেকে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফিরছিল। এ সময় নওড়া বনগ্রাম এলাকায় পৌঁছালে সিহাব ও হাসমত তাদের পথ আটকে দাঁড়িয়ে পকেট থেকে ব্লেড বের করে ভয় দেখিয়ে পাশের একটি পানের বরজে নিয়ে যায়। সেখানে দুজন আলাদাভাবে দুজনকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের কথা কাউকে বললে মেরে ফেলারও হুমকি দেয়।
আরও পড়ুন: সেপটিক ট্যাংকে শিশুর হাত বাঁধা মরদেহ, পুলিশের ধারণা ধর্ষণের পর হত্যা
ভুক্তভোগী এক ছাত্রীর মা বলেন, ‘আমার মেয়েকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করা করেছে। ধর্ষকের বিচার চাই। এ বিষয়ে আমরা থানায় মামলা করব।’
পাংশা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন, ভিকটিমের পরিবার থানায় অভিযোগ দিতে এসেছেন। অভিযোগের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।