ক্রাইস্টচার্চে প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে মাত্র ৯১ রানে অলআউট করে দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ডাফি ১৪ রানে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন বলেই তো সেটা সম্ভব হয়েছিল। পরের ম্যাচে ২০ রান নিয়ে শিকার ২ উইকেট, পাকিস্তান করে ১৩৫। পাকিস্তানের ২০৫ রান তাড়া করার ম্যাচেও ডাফি একমাত্র উইকেটটি নেন। পরের দুই ম্যাচে ৪ ও ২টি করে ডাফির মোট ৬ উইকেট। পাকিস্তান সিরিজটি হারে ৪-১ ব্যবধানে।
ডাফি ওই সিরিজের ৫ ম্যাচে মাত্র ৮.৩৮ গড়ে নেন ১৩ উইকেট। তিনি সিরিজসেরা হননি, তবে পাকিস্তানকে নাকানিচুবানি খাওয়ানোর পেছনে অন্যতম সেরা ভূমিকা রেখেছিলেন। অনবদ্য সেই পারফরম্যান্সের ছাপ পড়েছে আইসিসির র্যাঙ্কিংয়ে। চার ধাপ এগিয়ে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো তিনি এখন টি-টোয়েন্টির এক নম্বর বোলার। নিউজিল্যান্ডারদের মধ্যে এর আগে ২০১৮ সালে ইশ সোধি এক নম্বরে উঠেছিলেন।
আরও পড়ুন: সিয়ার্সের ৫ উইকেট, এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিউজিল্যান্ডের
৩০ বছর বয়সি ডাফির রেটিং পয়েন্ট ৭২৩। শীর্ষে উঠার পথে তিনি পেছনে ফেলেছেন আকিল হোসেন, বরুণ চক্রবর্তী, আদিল রশিদ ও ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে, তারা যথাক্রমে দুই, তিন, চার ও পাঁচ নম্বরে রয়েছেন।
পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড সিরিজে সিরিজসেরা হন টিম সেইফার্ট। এই ওপেনিং ব্যাটার ৬২.২৫ গড়ে করেন ২৪৯ রান। ফলস্বরূপ ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৫ ধাপ এগিয়ে তিনি এখন ৮ নম্বরে চলে এসেছেন, রেটিং পয়েন্ট ৭০৮। এই ক্যাটাগরিতে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ার ট্রাভিস হেড। ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ফিন অ্যালেন এক ধাপ এগিয়ে ১৫ ও জিমি নিশাম অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১৪ ধাপ এগিয়ে ৩০ নম্বরে উঠেছেন।