বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।
এ সময় টেলিভিশন ভবনটি থেকে ব্যাপক ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠতে থাকে।
এর আগে নেপালে টানা কয়েকদিনের সহিংস বিক্ষোভের জেরে গতকাল নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি পদত্যাগ করেন। তারপর বিক্ষোভের মুখে প্রধানমন্ত্রী ওলির পর, নেপালের প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেল পদত্যাগ করেন।
আরও পড়ুন:নেপালের প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টের বাসভবনে আগুন
এর পাশাপাশি বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর পদত্যাগের খবর পাওয়া যায়।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই নতুন করে বিক্ষোভ শুরু করেন জেন-জি সদস্যরা। এ সময় শীর্ষ কয়েকজন নেতার বাসভবনে হামলা, ভাঙচুর, আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে।
নেপালের ক্ষমতাসীন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দেয়াসহ প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টের বাসভবনেও আগুন দেয়া হয়।
এর আগে রাজস্ব এবং সাইবার নিরাপত্তার উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবসহ ২৬টি প্রধান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিষিদ্ধ করে নেপাল সরকার। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জেনারেশন জেডের সদস্যরা বিক্ষোভে রাস্তায় নামেন।
এরপর নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে তাদের সংঘর্ষ হলে বিক্ষোভ সহিংস হয়ে ওঠে। কয়েকদিনের সংঘর্ষে এই বিক্ষোভ পরিস্থিতি তীব্র আকার ধারণ করে এবং বিক্ষোভকারীরা দেশের দুর্নীতির অবসান এবং শাসনব্যবস্থায় আরও জবাবদিহিতার দাবি জানান।
আরও পড়ুন:এবার নেপালের ক্ষমতাসীন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
]]>