নামাজের শেষ বৈঠকে যে দোয়া পড়বেন

৫ দিন আগে
নামাজ শ্রেষ্ঠ ইবাদত। এটি বেহেশতের চাবি। প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষের জন্য পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ। এছাড়াও ওয়াজিব, সুন্নত ও নফল নামাজ রয়েছে। যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন, সময়মতো নামাজ পড়া প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ফরজ।

অনেকে জানতে চান, নামাজের শেষ বৈঠকে যে দোয়া পড়বেন

 

এর উত্তরে ফুকাহায়ে কেরাম বলেন, নামাজের শেষ বৈঠকে তাশাহ্হুদ, দরুদ পড়ার পর কোরআন-হাদিসে বর্ণিত রয়েছে এমন কোনো দোয়া পড়া মুস্তাহাব। কেউ চাইলে এ রকম একাধিক দোয়াও পড়তে পারে।

 

নবীজি (সা.) নিজের প্রিয় বন্ধু আবু বকর (রা.) কে নির্দিষ্ট একটি দোয়া নামাজে পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। আবু বকর সিদ্দীক (রা.) থেকে বর্ণিত একদিন তিনি আল্লাহর রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললেন, আমাকে নামাজে পাঠ করার জন্য একটি দোয়া শিখিয়ে দিন। তিনি বললেন, আপনি এ দোয়াটি পড়ুন,

 

اللَّهُمَّ إِنِّي ظَلَمْتُ نَفْسِي ظُلْمًا كَثِيرًا وَلاَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلاَّ أَنْتَ فَاغْفِرْ لِي مَغْفِرَةً مِنْ عِنْدِكَ وَارْحَمْنِي إِنَّك أَنْتَ الْغَفُورُ الرَّحِيمُ (উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি যালামতু নাফসি যুলমান কাসিরাওঁ-ওয়ালা য়াগফিরুয-যুনূবা ইল্লা আনতা ফাগফির লী মাগফিরাতাম-মিন ইনদিকা ওয়া-রহামনী ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহীম।)

 

আরও পড়ুন: আয়েশা (রা.) ছিলেন জ্ঞানের ভাণ্ডার

 

অর্থ: হে আল্লাহ! আমি নিজের ওপর অধিক জুলুম করেছি। আপনি ছাড়া সে অপরাধ ক্ষমা করার আর কেউ নেই। আপনার পক্ষ থেকে আমাকে তা ক্ষমা করে দিন এবং আমার ওপর রহমত বর্ষণ করুন। নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল ও দয়াবান। (বুখারি: ৮৩৪)

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন