নিহতরা হলেন, কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার ধর্মদহ গ্রামের জাহিদুল ইসলারম (৬৫), তার স্ত্রী শেলি বেগম (৬০), আন্না খাতুন (৬০), মাইক্রোচালক শাহাবুদ্দীন (৩৮), আনোয়ারা খাতুন (৫০), প্রাগপুর গ্রামের ইতিয়ারা খাতুন (৪১), মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বেতবাড়িয়া গ্রামের সীমা খাতুন (৪৩) ও আঞ্জুমান (৭৫)।
এলাকাবাসী জানায়, সিরাজগঞ্জে জাহিদুল ইসলামের ছেলের বৌ নিশি খাতুনের পিত্তথলিতে পাথর অপাসারণে অস্ত্রপচার করেন। তাকে দেখতে শ্বশুর জাহিদুল ইসলাম তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন নিয়ে মাইক্রোবাসে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বাড়ি থেকে রওনা দেন। মাইক্রোবাসটি নাটোরের বড়াই গ্রামের তরমুজমোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান ৬ জন। দুইজনের অবস্থা আশঙ্কজনক হলে তাদের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: নাটোরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৮
এদিকে একই পরিবারের ৫ জনসহ ৮ জনের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দুপুর থেকে ধর্মদহ গ্রামের বাড়িতে ভিড় জমান এলাকার মানুষ।