সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে শহরের মাদ্রাসা মোড় এলাকায় অবস্থিত তার নিজস্ব জনসেবা হাসপাতালের তৃতীয় তলার একটি কক্ষ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও হাসপাতাল কর্মচারীরা জানিয়েছেন, সকালে হাসপাতালের কর্মচারীরা ডা. আমিরুলের কক্ষে ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া পাননি। দুপুর পর্যন্ত সাড়া না পেয়ে তারা দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করলে গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান এবং পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। পরে নাটোরের পুলিশ সুপার আমজাদ হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় সিআইডি ও পিবিআই আলামত সংগ্রহ শুরু করে।
আরও পড়ুন: নাটোরে ট্রেনে কাটা পরে যুবকের মৃত্যু
পুলিশ সুপার আমজাদ হোসেন বলেন, ‘প্রাথমিক তথ্য বিশ্লেষণে মনে হচ্ছে তিনি (ডা. আমিরুল ইসলাম) এই রুমেই ঘুমিয়েছিলেন। পরে কোনো নৃশংসতার শিকার হন। তার শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে এবং একটি অঙ্গ কেটে ফেলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো বিবেচনা করে ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও আইনের আওতায় আনার জন্য কাজ শুরু হয়েছে।’’
]]>