মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে।
বুধবার বেলা ১১টার দিকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা ফরিদগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হন। এসময় তারা সড়কে টায়ার ও কাঠের গুড়ি ফেলে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ গড়ে তোলেন।
অন্যদিকে, একই আসনে কেন্দ্রীয় বিএনপির ব্যাংকিং ও রাজস্ব বিষয়ক সম্পাদক লায়ন হারুনুর রশিদ মনোনয়ন পাওয়ায় তার সমর্থকরাও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেন। এতে দুই পক্ষের মধ্যে দিনভর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তবে টানটান পরিস্থিতির কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে হিমশিম খেতে হয়। এক পর্যায়ে এমএ হান্নানের সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের মুখোমুখি অবস্থান তৈরি হয়। বর্তমানে এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরও পড়ুন: ফরিদগঞ্জে মনোনয়ন বঞ্চিত এমএ হান্নানের সমর্থকদের বিক্ষোভ, সড়কে আগুন
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘পুরো পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র মঞ্জিল হোসেন বলেন, ‘একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে এমএ হান্নান ভাইয়ের মনোনয়ন বাতিল করেছে। এটি দলের প্রতি ও তার প্রতি অন্যায়। আমরা এ সিদ্ধান্ত মেনে নেব না। দাবি না মানা হলে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
শেষ বিকেলে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য লায়ন মো. হারুনুর রশিদ বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী নিয়ে ফরিদগঞ্জে প্রবেশ করেন। এসময় বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কড়া অবস্থানে ছিলেন।
]]>
১ সপ্তাহে আগে
৪








Bengali (BD) ·
English (US) ·