বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে দোহার শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব মসজিদে এই জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে নিহত ছয়জনের মরদেহ কাতারের রাজধানীর রাষ্ট্রীয় মসজিদে নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় পাঁচ হামাস সদস্যের মরদেহ ফিলিস্তিনি পতাকায় এবং একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তার মরদেহ কাতারি পতাকা দিয়ে ঢাকা ছিল।
জানাজার নামাজে কাতারের আমির ছাড়ার দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তবে হামাসের কোনো জ্যেষ্ঠ নেতাদের জানাজায় দেখা যায়নি।
আরও পড়ুন: ফোন রেখে নামাজে যাওয়াতেই কি বেঁচে গেলেন হামাস নেতারা?
গত মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) গাজায় মার্কিন প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের সময কাতারের রাজধানী দোহায় হামাসের একটি অফিস ভবনকে লক্ষ্যবস্তু করে বিমান হামলা চালায় ইসরাইল।
ওই হামলায় ছয়জন নিহত হন, যার মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র হামাস নেতা খলিল আল-হাইয়ার ছেলে হুমাম, তিনজন দেহরক্ষী এবং একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: জরুরি আরব-ইসলামি শীর্ষ সম্মেলন ডাকল কাতার
এদিকে ইসরাইলের হামলার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তীব্র নিন্দার মধ্যে জরুরি আরব-ইসলামি শীর্ষ সম্মেলন আহ্বান করেছে কাতার। আগামী রোববার ও সোমবার কাতারের রাজধানী দোহায় এই শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
]]>