রোববার (১৩ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সব বিভাগীয় পরিচালক ও জেলা উপপরিচালককে পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, জুমার দিন সর্বাপেক্ষা উত্তম ও বরকতময় দিন। সপ্তাহের শ্রেষ্ঠতম দিন। মহান আল্লাহ বলেছেন, হে বিশ্বাসীরা। জুমার দিন যখন নামাজের জন্য ডাকা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও। আর বেচা-কেনা বর্জন কর। এই তোমাদের জন্য সর্বোত্তম; যদি তোমরা জানতে; (সুরা জুমা, আয়াত: ৯)। জুমা পারস্পরিক দেখা সাক্ষাৎ ও সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এ দিনকে বিশেষ মর্যাদা ও তাৎপর্যপূর্ণ হওয়ার কারণ হলো এ দিনে বিশেষ সময়ে বরকত ও কল্যাণ রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে বিভিন্ন মসজিদে বিভিন্ন সময়ে জুমার নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। কোনো মসজিদে দুপুর ১টায়, কোনো মসজিদে ১.৩০ মিনিটে, আবার কোনো মসজিদে দুপুর ১.৫০ মিনিটে জুমার নামাজ শুরু করতে দেখা যায়। সময়ের তারতম্যের কারণে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা বিশেষ করে পথচারী (সফররত মুসল্লি) বিভ্রান্ত ও সমস্যার সম্মুখীন হন। এ সমস্যা দূরীকরণে দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল
বিভাগ এবং জেলার সব মসজিদে একই সময়ে অর্থাৎ ১টা ৩০ মিনিটে জুমার নামাজ আদায় করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয় ওই চিঠিতে।