মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টের ‘অ্যাডভান্সমেন্টস ইন রিপ্রোডাক্টিভ টেকনোলজিস’ শীর্ষক বৈজ্ঞানিক সেমিনারে এসব তথ্য জানানো হয়।
সেমিনারে প্রজনন চিকিৎসার সর্বশেষ অগ্রগতি ও প্রযুক্তি নিয়ে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা মতবিনিময় করেন। চিকিৎসকরা জানান, বাংলাদেশে আইভিএফ কেন্দ্রগুলোর বেশিরভাগেরই এখনও উন্নত জেনেটিক স্ক্রিনিং বা এমব্রায়ো বায়োপসি প্রযুক্তি নেই। অথচ এসব প্রযুক্তি প্রয়োগ করলে ভ্রূণের ক্রোমোজোমজনিত ত্রুটি আগেই শনাক্ত করা সম্ভব হয়। এতে গর্ভপাত বা ইমপ্ল্যান্টেশন ব্যর্থ হওয়ার ঝুঁকি কমবে এবং একটি সুস্থ সন্তান জন্ম দেয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
সেমিনারে ক্যান্সার রোগীদের প্রজনন ক্ষমতা সংরক্ষণ বিষয়েও আলোচনা হয়। বিশেষজ্ঞরা জানান, কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশনের আগে শুক্রাণু, ডিম্বাণু বা ভ্রূণ হিমায়িত করে রাখা হলে রোগীরা সুস্থ হওয়ার পর সন্তান ধারণের সুযোগ পাবেন।
আরও পড়ুন: প্রজনন সম্পর্কিত চিকিৎসা ফ্রি করার প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের
]]>