বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত সুপারিশ করে বাণিজ্যসচিবকে চিঠি দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন।
সুপারিশে বলা হয়, স্থানীয়ভাবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪৪ লাখ ৪৮ হাজার ৭০০ টন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়। আমদানি উন্মুক্ত করায় পেঁয়াজের মূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল হয়েছে। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। অন্যদিকে বাজার এখন ডজন প্রতি ডিমের দাম ১৪০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে রয়েছে।
আরও পড়ুন: হঠাৎ ডিম ও পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা কেন?
তবে বাজারে প্রতি ডজন ডিমের দাম ১৫০ টাকা আর পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৯০ টাকার বেশি হলেই আমদানির অনুমতিসহ শুল্ক-কর ছাড় দেয়ার বিষয়ে বিবেচনা করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। এছাড়া সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দফতরকেও আগাম প্রস্তুতি নিতে হবে।
পাশাপাশি কাঁচামরিচের বাজারদর ও সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমদানিতে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করারও সুপারিশ করেছে সরকারি এই সংস্থা। এছাড়া কাঁচামরিচ আমদানির সময় শুল্কায়নযোগ্য মূল্যের পরিবর্তে প্রকৃত বিনিময়মূল্য শুল্কায়নের সুপারিশও করা হয়েছে।
অন্যদিকে সবজির বাজার স্থিতিশীল রাখতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছে ট্যারিফ কমিশন। সংস্থাটি বলেছে, সবজির উৎপাদন মূল্য থেকে খুচরা মূল্য পর্যন্ত সরবরাহ শৃঙ্খল তদারকি জোরদার করতে হবে।
]]>