আরাঘচি বলেন, ‘যদিও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ব্যয়বহুল যুদ্ধে অংশগ্রহণের অবসান ঘটানোর একটি প্ল্যাটফর্মের উপর নির্বাচিত হয়েছিলেন, তিনি কূটনীতির প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির অপব্যবহার করে কেবল ইরানের সাথেই বিশ্বাসঘাতকতা করেননি, বরং একজন ওয়ান্টেড যুদ্ধাপরাধীর মিশনে আত্মসমর্পণ করে তার নিজস্ব ভোটারদেরও প্রতারিত করেছেন।’
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে যা বলল ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
মার্কিন হামলার পর ইরানের আলোচনায় ফিরে আসার জন্য কী কী শর্ত থাকবে জানতে চাইলে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ইরানকে কূটনীতিতে ফিরে যেতে বলা অপ্রাসঙ্গিক।
‘আমরা কূটনীতির মাঝামাঝি ছিলাম। আমরা যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার মাঝখানে ছিলাম তখন ইসরাইলিরা হামলা চালিয়ে তা উড়িয়ে দেয়।’ আরাঘচি বলেন।
‘আরও একবার, আমরা ইউরোপীয় নেতাদের সাথে আলোচনা এবং আলোচনার মাঝখানে ছিলাম যা মাত্র দুই দিন আগে জেনেভায় ঘটেছিল, এবার যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালিয়ে এটি উড়িয়ে দিল।
তাই ইরান নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্র কূটনীতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। তারা আলোচনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলেও জানান আরাঘচি।
]]>