৩ দিন আগে
১
সাহিবজাদা শেষ পর্যন্ত আউট হয়েছেন, রিশাদ হোসেনের ওভারে উইকেটের পেছনে লিটন দাসকে ক্যাচ দিয়ে। আউট হওয়ার আগে নিজের কাজটা যে করে গেছেন, তা বলতেই হয়। তার তাণ্ডবেই ১১ ওভারের মধ্যেই স্বাগতিক দল ১১৫ রান-মার্ক ছুঁয়ে ফেলেছে। বিধ্বংসী এই ইনিংসে চারের (৪) চেয়ে ছক্কাই (৬) বেশি মেরেছেন তিনি।
এই ম্যাচে ৬ ছক্কা হাঁকানো সাহিবজাদা ২০২৫ সালজুড়েই দ্যুতিমান। তিনি স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এ বছরের সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক। দ্বিতীয় স্থানে থাকা নিকোলাস পুরানকে টপকে যাওয়া সাহিবজাদার নামের পাশে ২০ ম্যাচে এখন মোট ছক্কা ৬৭টি, পুরানের ৫৭টি। সাহিবজাদা ছক্কাগুলো হাঁকিয়েছেন পাকিস্তান, ইসলামাবাদ ইউনাইটেড ও পেশোয়ারের হয়ে।
আরও পড়ুন: উপদেষ্টা নির্বাচক নন, সাকিবকে নিয়ে আশাবাদী বুলবুল
ছক্কা হাঁকানোর এই তালিকার সেরা চারে বাংলাদেশের একজনও রয়েছেন, নাম তার তানজিদ হোসেন তামিম। অভিষেক শর্মার ৫০ ছক্কার পরই তামিম, বছরজুড়ে বাংলাদেশ ও ঢাকা ক্যাপিটালসের হয়ে ১৬ ম্যাচে তিনি ৬ মেরেছেন ৪৩টি। চল্লিশের বেশি ছক্কা মেরেছেন দেওলাদ ব্রেভিস ও হাসান নাওয়াজ।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এই বছর রানের হিসাবেও সাহিবজাদা সবার শীর্ষে, এবং একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তারই এক হাজারের বেশি রান রয়েছে। ১৭২.২১ স্ট্রাইকরেটে তিনি করেছেন ১১২৮ রান। তামিম ১৪৯.১২ স্ট্রাইকরেটে ৫৯৫ রান করলেও সেরা দশের আশেপাশে নেই। পুরান ৮২৫, এইডেন মারক্রাম ৭৮৫, ডেভিড ওয়ার্নার ৭৪১, রায়ান রিকেল্টন ৭২৪, অভিষেক শর্মা ৭১৮, জেমস ভিন্স ৭০৩, সূর্যকুমার যাদব ৭০১ ও আলেক্স হেলস ৭০০ রান করেছেন।
Bengali (BD) · 
English (US) ·