শুনানিকালে জেলা পরিষদের অভিযুক্ত চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাসহ পরিষদের সকল সদস্যরা ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে শুনানি কার্যক্রম চলে।
এর আগে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে অসদাচারণ, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, ঘুষ, অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ দাখিল করে অনাস্থা প্রস্তাব করে পরিষদের ১৪ জন সদস্য। তারপর থেকেই অভিযোগগুলো তদান্তধীন রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরাকে গত ৭ জুলাই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে পরিষদের সকল প্রকার কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। শুরু হয় জিরুনা ত্রিপুরার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের তদন্ত।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়া জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
তদন্তের প্রেক্ষিতে চূড়ান্ত শুনানি কার্যক্রম চলে। তবে এবিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব অতুল সরকার কিছু বলতে রাজি হননি।
]]>