শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘আজকে সিগনেচার সিরোমনিটা একটা সুন্দর সমাপ্তির জন্য হয়েছে। কিন্তু ঐকমত্য কমিশনে যে ৮৪টি ধারায় আমরা একমত হয়েছি, কেউ কেউ নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে- সবচেয়ে ভালো হত নোট অব ডিসেন্ট ছাড়াই যদি স্বাক্ষর হত।’
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন,
আজকের স্বাক্ষরটাকে সামাজিক চুক্তি বলা হয়েছে, যদিও আইনি ভিত্তি ছাড়া সামাজিক চুক্তি দিয়ে আমাদের প্রত্যাশার পূর্ণতা আসবে না। এখানে একটা চ্যালেঞ্জ এবং সংকট রয়ে গেল।
আরও পড়ুন: নতুন বাংলাদেশের জন্ম হলো আজ: ড. ইউনূস
চ্যালেঞ্জ এবং সংকটটা কেমন? সংবাদিকের এমন প্রশ্নে জামায়াতের এ নেতা বলেন, সেটা হলো কতটুকু বাস্তবায়ন হবে বা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া কীভাবে নির্ধারিত হবে।
তিনি বলেন,
পাঁচদিন অব্যাহতভাবে আমরা আলোচনা করেছি। সমাপনী সেশনে ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সাহেব কনক্লুশান দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেছেন, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার ওপর একটা সুপারিশমালা তৈরি হবে, সেটার খসড়া আমরাও পাবো, সরকারের কাছেও যাবে। কিন্তু আমরা উনাদের সঙ্গে বার বার যোগাযোগ করেও পাইনি। আজকেও কথা বলেছি, সেই জায়গা থেকে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াটা জাতির কাছে অস্পষ্ট রয়ে গেল।
আরও পড়ুন: জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেন যেসব নেতা
বাস্তবায়ন নিয়ে সন্দেহ আছে কিনা-- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি আইনি ভিত্তি দিতে হবে। আইনি ভিত্তি যদি না দেন তাহলে এই সনদটা, বিপ্লবের স্পিরিট, ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য যে সংস্কার সেই উদ্দেশ্যটা ব্যবহত হবে এবং অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। এজন্য আমরা আইনি ভিত্তির জন্য আগেও বলেছি, একটা আদেশ জারি করতে হবে এবং গণভোটের মাধ্যমে এটা টেকসই করতে হবে।’
]]>
 ১ সপ্তাহে আগে
                        ৪
                        ১ সপ্তাহে আগে
                        ৪
                    







 Bengali (BD)  ·
                        Bengali (BD)  ·        English (US)  ·
                        English (US)  ·