রোববার (২০ জুলাই) বিকেলে ইসলামী ঐক্যজোটের নেতারা তাকে দেখতে যান।
ইসলামী ঐক্যজোটের সিনিয়র নায়েবে আমির, ইসলামিক কানুন বাস্তবায়ন কমিটির আমির মাওলানা আবু তাহের জিহাদি আল কাসেমী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান হামিদী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা সানাউল্লাহ হাফেজ্জী ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন, খেলাফত আন্দোলনের আমিরে শরীয়ত মুফতি আবু জাফর কাসেমী ও মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম।
এছাড়াও আরও ছিলেন, বাংলাদেশ নিজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মুফতি মুসা বিন ইজহার, খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমির মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, নায়েবে আমির রফিকুল ইসলাম বাবুল, সেক্রেটারি মুফতি নিয়ামত উল্লাহ ও সাংগঠনিক সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মাদ হোসাইন আকন্দ জামায়াতে ইসলামীর আমিরের বাসায় গিয়ে খোঁজখবর নেন।
আরও পড়ুন: অসুস্থ জামায়াত আমিরের বাসায় ধর্ম উপদেষ্টা
অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় উলামা বিভাগের সেক্রেটারি ড. মুফতি মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ওলামা বিভাগের সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, মহানগর উত্তরের ওলামা বিভাগের সভাপতি ড. মাওলানা মিম আতিকুল্লাহ, দক্ষিণের ওলামা বিভাগের দায়িত্বশীল মাওলানা শাহিন হোসেন চাঁদপুরী, ফেইস দ্যা পিপুলের স্বত্বাধিকারী জনাব সাইফুল সাগর প্রমুখ।
এর আগে অসুস্থ জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানকে দেখতে তার বাসায় যান ধর্ম-বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
শনিবার (১৯ জুলাই) জামায়াতের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জাতীয় সমাবেশে বক্তৃতাকালে অসুস্থ হয়ে পড়েন জামায়াত আমির। বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি দাঁড়ানো অবস্থা থেকে মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ পর উঠে দাঁড়ালেও আবারও লুটিয়ে পড়েন তিনি। পরে বসে বসেই তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ শেষে তাকে হাসপাতালে নেয়া হলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাকে দেখতে হাসপাতালে যান।