সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) বাদ আছর কেন্দ্রীয় মসজিদে পুরুষ ও নারী সদস্যদের দোয়ার মধ্য দিয়ে জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের আনুষ্ঠানিক যাত্রার ঘোষণা দেয়া হয়।
এরপর জুলাই গণহত্যায় শহীদ নাইমা আক্তারের মা আইনুন নাহার ও দলটির সাংগঠনিক প্রধান মোহাম্মদ শফিউর রহমান নেতৃত্বে শতাধিক সদস্য মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে মিছিল বের করে।
'নারায়ে তকবির, আল্লাহু আকবর' 'ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা' 'আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম' 'ঢাকা না দিল্লী, ঢাকা ঢাকা, 'ভারতের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান', এমন নানা স্লোগানে মিছিলটি মুখরিত হয়ে ওঠে। পরে মিছিলটি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
আরও পড়ুন: সরকারকে ব্যর্থ করতে চতুর্মুখী ষড়যন্ত্র চলছে: বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ
দলের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন জাতীয় বিপ্লবী পরিষদ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে জড়িত ছাত্র-জনতার প্রথম রাজনৈতিক দল। তাই ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য সবার আগে আন্দোলন গড়ে তুলবে। দাবি পূরণ না হলে ২০২৫ সালে নতুন করে গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণা দেন তারা।
এসময় জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের নেতা জাকির মজুমদার, রোটারিয়ান রাবেয়া আক্তার, সাইয়েদ কুতুব, আবদুস সালাম, হাসান আরিফ, ইঞ্জিনিয়ার ইমামুল হক, ডা. জহিরুল ইসলাম, মো. রাশিদুল ইসলাম, ইমাম সাদিক আদনান, জয়নাল আবেদিন, আহমেদ মোফাচ্ছের, কাউসার আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ক্যাম্পাসে গণতান্ত্রিক সহাবস্থান বজায় রাখার আহ্বান
এছাড়া বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আবদুল ওয়াহেদ, সদস্য সচিব ফজলুর রহমান, সহকারী সদস্য সচিব ইয়ামিন সরকার, ঢুকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক সানোয়ারা খাতুন, সদস্য সচিব মুহিব মুশফিক খান, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মেহেদি হাসান মাহি, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক মো. আরিফুল ইসলাম ও সদস্য সচিব আহবায়ক ফরহাদ আহমেদ প্রমুখসহ বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের ঢাকা মহানগর, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
]]>