বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন কমিশনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক শামীমা সুলতানা ও নাহরিন ইসলাম খান।
এদের মধ্যে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম কেন্দ্রীয়ভাবে জাকসু নির্বাচন মনিটরিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন।
বাকি দুই শিক্ষক হল পর্যায়ে ভোট মনিটরিংয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়ে তারা জানান, আরও কয়েকজন শিক্ষক একই সিদ্ধান্ত নেবেন।
এর আগে, বিকেল ৪টার দিকে কারচুপিসহ নানা অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল। এছাড়া ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশ) সমর্থিত ‘সম্প্রীতির ঐক্য’ প্যানেল নির্বাচনে অনাস্থা জানায়।
আরও পড়ুন: সংঘাত ছাড়াই শেষ হলো জাকসুর ভোট গ্রহণ
সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১টি হল কেন্দ্রে ২২৪টি বুথে জাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ হাজার ৭৪৩ জন, যার মধ্যে ৫ হাজার ৭২৮ জন ছাত্রী এবং ৬ হাজার ১৫ জন ছাত্র। ২৫টি পদে ১৭৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
]]>