শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিএসএফের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে বেসামরিক মানুষের জন্য সীমান্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এর আগে পাঞ্জাবে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের স্থলপথে বাণিজ্যের একমাত্র রাস্তা আটারি-ওয়াঘা সীমান্ত বন্ধ করে দেয় ভারত সরকার।
গত মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) পহেলগামের বৈসরন উপত্যকায় বন্দুকধারীদের হামলায় ২৫ জন পর্যটক ও একজন স্থানীয় নাগরিক নিহত হন। বৈসরন উপত্যকাটি ‘মিনি-সুইজারল্যান্ড’ নামে পরিচিত।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত’, ভারতকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
এই হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন তৈরি হয়। ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে ‘সীমান্ত সন্ত্রাসবাদ’ সমর্থন করার অভিযোগে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে নয়াদিল্লি।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত পর্যন্ত’ এই হামলার পেছনের ব্যক্তিদের তাড়া করার অঙ্গীকার করেছেন।
এছাড়া ভারত সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত, পাকিস্তানের সঙ্গে প্রধান স্থল সীমান্ত ক্রসিং আটারি বন্ধ করাসহ একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অন্যদিকে ভারতের অভিযোগ দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে নয়াদিল্লির বিরুদ্ধে পাল্টা বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ইসলামাবাদ।
]]>