এর আগে বুধবার (৭ মে) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৮ ডিগ্রি। একদিনেই তাপমাত্রা বেড়েছে ২.৪ ডিগ্রির বেশি, যা জনদুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
দুপুর ১২টায় তাপমাত্রা ছিল ৩৬.২ ডিগ্রি এবং বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৪০ শতাংশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গরমও বেড়েছে দ্রুত।
জেলার শহর ও গ্রামীণ এলাকায় গরমে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে পড়েছে। খোলা আকাশের নিচে কাজ করা শ্রমজীবী মানুষজন রোদে হাঁসফাঁস করছেন। অনেকেই হিটস্ট্রোক, পানিশূন্যতা ও দুর্বলতায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র।
আরও পড়ুন: তাপমাত্রা নিয়ে দুঃসংবাদ
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, ‘আজকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। জেলায় মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই গরমের তীব্রতা কমবে না।’
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, এই তাপপ্রবাহ আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। স্বাস্থ্য বিভাগ দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সরাসরি রোদে না থাকার পরামর্শ দিয়েছে।
]]>