বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে মিয়া বাবর হোসেন বলেন,
দীর্ঘদিন ঢাকায় বসবাস করছি। তবে বাড়িটির অংশীদার হিসেবে এখানে এসেছিলাম। কিন্তু আমার ভাইয়ের স্ত্রী শিউলি বেগম ও জামাই, ট্রাস্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা তারেক আহমেদ চৌধুরী মিলে বাড়ির একাধিক কক্ষ দখল করে আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছেন।
মিয়া বাবর হোসেন জানান, গত ৪ জুলাই তিনি বাড়িতে গেলে অধিকাংশ কক্ষ তালাবদ্ধ দেখতে পান। পরদিন সকালে তাকে আধাঘণ্টার মধ্যে বাড়ি ছাড়তে বললে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে তার মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলে এবং তাকে মারধরের চেষ্টা করা হয়।
মিয়া বাবর হোসেনের অভিযোগ, ২০২৪ সালে জমিদার বাড়িটি দখল করতে সেনাবাহিনী পাঠিয়েছিলেন শিউলি বেগম ও তারেক আহমেদ চৌধুরী। এ কারণে স্থানীয় থানায় অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাননি তিনি।
আক্ষেপ করে বাবর হোসেন বলেন,
লজিং মাস্টার হিসেবে থাকা লোকটি এখন আমাদের জমিদার বাড়ি দখল করে বসে আছে। ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরি করায় প্রভাব খাটিয়ে সেনাবাহিনীর নাম ব্যবহার করছে।
আরও পড়ুন: বিয়ের পর যে কারণে ‘গৃহবন্দি’ ছিলেন পপি
ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করে পপির এই চাচা বলেন,
নিজের বাড়িতে আমি এখন অসহায়। আমি এই বাড়ি দখলের ষড়যন্ত্রকারীর বিচার চাই।
আরও পড়ুন: জমি দখল নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন চিত্রনায়িকা পপি
প্রসঙ্গত, ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে শিউলি বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেন। একইভাবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মিয়া বাড়ির জামাই ও ট্রাস্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা তারেক আহমেদ চৌধুরী।
]]>