এতে চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ২ শতাধিক শিশু সাঁতারু অংশ নিয়েছিল। ছেলে ও মেয়েদের দুটি গ্রুপে বিভক্ত করে সেরাদের বাছাই করা হয়। গ্রুপ-‘ক’তে ৯ থেকে ১১ ও গ্রুপ-‘খ’তে ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সিদের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
সেরা সাঁতারুদের খোঁজে ‘সুইমার ট্যালেন্ট হান্ট’ নিয়ে বাংলাদেশ সুইমিং ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শাহীন বলেন, আমরা দেশের ৬৪টি জেলায় এই আয়োজনের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মেধাবী সম্ভাবনাময় সাঁতারুদের খুঁজে বের করে ২ বছরের জন্য ঢাকায় নিয়ে যাব। সেখানে তাদের নৌবাহিনী ও সেনাবাহিনীর সাঁতারু দিয়ে প্রশিক্ষণ দেব। আশা করি, এখান থেকে আন্তর্জাতিক মানের সাঁতারু বের হবে। বাংলাদেশ সুইমিং ফেডারেশন এই সাঁতারুদের থাকা, খাওয়া ও লেখাপড়ার ব্যবস্থা করবে।
আরও পড়ুন: হংকংকে হারিয়ে বাংলাদেশের উড়ন্ত সূচনা
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে জাতীয় পর্যায়ে সাঁতারু নেই বললেই চলে। তাছাড়া বিগত ১০ বছর এ ধরনের কোনো আয়োজন হয়নি। তাই ঝিমিয়ে পড়া সাঁতারের পুরনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য সারাদেশে সেরা সাঁতারুর খোঁজ শুরু করেছি।
মাহবুবুর রহমান জানিয়েছেন, গত মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু হয়ে আজ শেষ হলো ট্যালেন্ট হান্টের প্রথম ধাপ। পরবর্তী ধাপ শুরু হবে আগামী ১৫ জুলাই।