স্মারকলিপিতে বলা হয়, নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুধু চট্টগ্রাম নয় সারা দেশের গর্ব। চট্টগ্রামের সন্তান হিসেবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ায় চট্টগ্রামবাসী গর্বিত। চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। এই মহাসড়ক দিয়ে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা কক্সবাজার যায়। এছাড়া কক্সবাজারে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ রিফিউজি ক্যাম্প রোহিঙ্গা ক্যাম্প হওয়ায় শতাধিক এনজিও কাজ করছে। তারাও এই মহাসড়ক ব্যবহার করে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত সড়কটি সরু হওয়ায় এবং নিয়মিত লবন পরিবহনের গাড়ি চলাচল করায় সড়কটি মরনফাঁদে পরিণত হয়েছে। নিয়মিত সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে। অনেকে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ হারিয়ে অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করছে। এই অবস্থায় সড়কটি ছয় লেন করা সময়ের দাবি হয়ে উঠেছে।
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, প্রধান উপদেষ্টা চট্টগ্রামের এবং সড়ক পরিবহন উপদেষ্টাও চট্টগ্রামের। তাই এই মহাসড়ক ছয় লেন করতে সরকার আন্তরিক হবে বলে আমরা মনে করি।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টাকে কুয়েট শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি, দাবি মানার আশ্বাস
অবিলম্বে মহাসড়ক ছয় লেন করে সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘব করার উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়।
স্মারকলিপি দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের প্রেসিডেন্ট এম এ হাশেম রাজু, নির্বাহী পরিচালক সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু, মুক্তিযোদ্ধা গবেষণা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের পরিচালক বিপ্লব পার্থ, অ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন হিমেল, সুজন দাশসহ অন্যরা।
আরও পড়ুন: বিসিএসের নিয়োগে সংস্কার চেয়ে পিএসসি চেয়াম্যানকে স্মারকলিপি দিলো ছাত্রশিবির
দ্রুত বিষয়টি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে দেয়ার আশ্বাস দেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক।
]]>