গোপনে খবর পেয়ে এলাকাবাসী গ্রাম পুলিশের ঘরে ঢুকে ৫০ কেজির ৯ বস্তা, ৩০ কেজির ৫ বস্তা এবং ১২টি খালি বস্তা দেখতে পান। এসব চাল সরকারিভাবে দুস্থ অসহায় মানুষের জন্য বরাদ্দ করা।
এলাকাবাসীর কাছে স্বপন সাহা স্বীকার করেন যে, এর আগে তিনি আরও ৬ বস্তা চাল বিক্রি করেছেন।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসনের গণবিজ্ঞপ্তি
ঘটনা সম্পর্কে বুধবার রাতে হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইবনে আল জাবেদ হোসেন জানান, চালগুলো জব্দ করে ইউনিয়ন পরিষদে রাখা হয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে আগামী ২ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে। তদন্তে প্রকৃতপক্ষে সরকারি চাল আত্মসাৎ করার অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত ওই গ্রাম পুলিশের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।