হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির অধীনে সম্মত হওয়া উপত্যকার একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রসিং পয়েন্ট থেকে তাদের সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের পর তারা আলোচনার জন্য কাতারে গেলেন।
গত সপ্তাহে নেতানিয়াহুর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর চলতি সপ্তাহেই যুদ্ধবিরতি পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনের গোষ্ঠী হামাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা শুরু হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:গাজা পরিস্থিতি আলোচনায় জরুরি সম্মেলন আয়োজন করছে মিশর
তবে নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, এ মুহূর্তে ইসরাইলি প্রতিনিধিদল কেবল প্রযুক্তিগত বিষয় নিয়েই আলোচনা করবে, যুদ্ধ-পরবর্তী গাজার প্রশাসনসহ বৃহত্তর বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করার কথা নয়।
গত সপ্তাহে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের বাস্তুচ্যুত করার এবং গাজায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানা প্রতিষ্ঠা করার একটি প্রস্তাব দেন যা আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়।
এদিকে নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের সূত্র জানিয়েছে, গত ৪ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্পের গাজা পুনর্গঠনের প্রস্তাব এবং যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্যায়ের বিষয় নিয়ে নেতানিয়াহুর নিরাপত্তা মন্ত্রিসভায় আলোচনা করার কথা রয়েছে।
১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া প্রথম পর্যায়ের যুদ্ধবিরতি ছয় সপ্তাহ ধরে চলবে।
আরও পড়ুন:পশ্চিম তীরে ইসরাইলের হামলায় আট মাসের গর্ভবতী নারী নিহত
এই চুক্তি অনুযায়ী হামাস ৩৩ জন ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে, বিনিময়ে ইসরাইলের প্রায় ২০০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়ার কথা ইসরাইলের।