গত ১ আগস্ট থেকে ওইসব হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটি। এর আগে, গত ৩১ জুলাই গাজায় চিকিৎসা সহায়তা দিতে সংস্থাটিকে সিল ও সইসহ একটি অফিসিয়াল অনুমতিপত্র প্রদান করে ফিলিস্তিন সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
গাজার হাসপাতালগুলো হলো— পশ্চিম গাজার শারে আল-ওয়াহদাহের মুজাম্মাউশ শিফা আত-তিব্বি, উত্তর গাজার আন-নসরের রানতিসি বিশেষায়িত শিশু হাসপাতাল, মধ্য গাজার ডেয়ার আল-বালাহের আল-আকসা হাসপাতাল ও দক্ষিণ গাজার খান ইউনুসের ইউরোপিয়ান গাজা হাসপাতাল।
আরও পড়ুন: মক্কা বিজয়ের পর নবীজি যাদের ক্ষমা করেননি
চলমান এই সেবা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সংস্থাটির কর্মীরা আশ্রয় শিবির থেকে শুরু করে ভাঙা হাসপাতালের বারান্দা পর্যন্ত ছুটে যাচ্ছেন খাদ্য, ওষুধ, পানি এবং চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে। রাফাহ সীমান্ত দিয়ে গাজায় প্রবেশ করা তিন শতাধিক শিশুর জন্য একটি স্কুল পরিচালনার উদ্যোগও নিয়েছে হাফেজ্জী চ্যারিটেবল, যেখানে শিশুরা ‘বাংলাদেশ’ শব্দটিকে বলছে কৃতজ্ঞতা ও আশার প্রতীক হিসেবে।