সোমবার (১৬ জুন) সভায় খুলনা সিটি করপোরেশনের এক সভায় এ নির্দেশনা দেয়া হয়।
সভায় নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে মাস্ক পরা, জনসমাগম এড়িয়ে চলা, সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়া এবং নাক-মুখ স্পর্শ না করার অভ্যাস গড়ে তোলার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। করোনার উচ্চ সংক্রামক নতুন ভ্যারিয়েন্ট ঠেকাতে আক্রান্তদের আইসোলেশনে রাখার সুপারিশ করা হয়।
এই করণীয়গুলো ঠিক করতে সোমবার বিকেলে কেসিসির শহীদ আলতাফ মিলনায়তনে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কেসিসির প্রশাসক ও খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার।
সভায় প্রশাসক বলেন, ডেঙ্গু ও করোনা প্রতিরোধে সিটি কর্পোরেশনকে সর্বোচ্চ দক্ষতা ও প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে।
আরও পড়ুন: থামছেই না করোনায় মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ২৫ জন
তিনি বলেন, বিশেষ করে যেসব ওয়ার্ডে ডেঙ্গুর ঝুঁকি বেশি, সেসব এলাকায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে স্প্রে ও মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
সভায় কেসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কার তাজুল ইসলাম, সচিব শরীফ আসিফ রহমান, প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) মশিউজ্জামান খান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা, প্রধান বর্জ্য কর্মকর্তা কোহিনুর জাহান, খুলনা প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব রফিউল ইসলাম টুটুলসহ সরকারি দপ্তর, এনজিও এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।