জানা যায়, মসজিদটি মর্ডেনের প্রায় ১৫০ মুসলিম পরিবারের ইবাদতের সুযোগ তৈরি করেছে। ২০২৩ সালের ২৩ ডিসেম্বর মর্ডেন সিটি কাউন্সিল আনুষ্ঠানিকভাবে মসজিদ খোলার অনুমতি প্রদান করে। মসজিদটি চালুর পর মর্ডেনের মুসলমানদের অনেক দূরে গিয়ে নামাজ আদায় করতে হবে না।
রাবিয়া জামান, যিনি বাংলাদেশ থেকে চার বছর আগে কানাডায় এসেছেন। মর্ডেনে একটি আইটি ব্যবসার মালিক, মসজিদ প্রতিষ্ঠার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, মসজিদের অস্তিত্ব বাস্তবে রূপ নিয়েছে—এটি একটি অসাধারণ অনুভূতি। আমি সবচেয়ে বেশি আনন্দিত। এমন একটি মহতি কাজে অংশগ্রহণ করতে পেরে। আল্লাহ আমাদের কাজগুলো কবুল করুন।
আরও পড়ুন: মেনিনজাইটিস কী, ওমরাহ যেতে এ টিকা কেন বাধ্যতামূলক?
সৈয়দ ফাইজান নাসির, যিনি ২০১৯ সালে পাকিস্তান থেকে এসেছেন। কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন। তিনি জানান, এই মসজিদ আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন সহজ করে তুলেছে। আমরা এখন সহজেই নামাজ আদায় করতে পারি।
মর্ডেনের মেয়র ন্যান্সি পেনার মসজিদ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, মুসলিম কমিউনিটির উপস্থিতি আমাদের শহরের বৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করেছে।
ম্যানিটোবা প্রদেশের উইনিপেগ, স্টেইনবাখ, মর্ডেন, উইঙ্কলার, ব্র্যান্ডন ও থম্পসন শহরে বর্তমানে ১৭টি মসজিদ বা নামাজখানা রয়েছে। এ উদ্যোগ অন্যান্য শহরের মুসলিম কমিউনিটিকে অনুপ্রাণিত করবে। ইসলাম ও মুসলিমদের জীবনকে আরও সহজ করবে। সূত্র: ইকনা ইন্টারন্যাশনাল
]]>