চিঠিটি বর্তমানে কাতারি মধ্যস্থতাকারীদের কাছে রয়েছে এবং এই সপ্তাহে ট্রাম্পের কাছে পৌঁছে দেয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, হামাস ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির নিশ্চয়তা চেয়েছে। এর বিনিময়ে তারা তাদের হাতে জিম্মিদের অর্ধেকের তাৎক্ষণিক মুক্তি দেবে।
আরও পড়ুন:দাবি লেবাননের / ইসরাইলি হামলায় ৪ মার্কিন নাগরিক নিহত
ট্রাম্প, যিনি বিশ্ব মঞ্চে শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী হিসেবে কাজ করার চেষ্টা করছেন, তিনি বারবার হামাসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যে তারা ৭ অক্টোবর, ২০২৩ সালে ইসরাইলের বিরুদ্ধে হামলার সময় যাদের বন্দি করেছিল সেই জিম্মিদের সকলকে মুক্তি দেয়া হোক।
গত সপ্তাহে ইংল্যান্ড সফরের সময় ট্রাম্প উল্লেখ করেছিলেন যে, তিনি চান জিম্মিদের এখনই - এখনই মুক্তি দেয়া হোক।
এই মাসের শুরুতে ট্রুথ সোশ্যালের একটি পোস্টে, ট্রাম্প হামাসের প্রতি তার শেষ সতর্কবার্তা হিসাবে জিম্মিদের মুক্তি দেয়ার কথা বলেন।
ট্রাম্প সে সময় বলেছিলেন, ‘সবাই জিম্মিদের বাড়ি ফেরত চায়। সবাই চায় এই যুদ্ধের অবসান হোক। ইসরাইলিরা আমার শর্ত মেনে নিয়েছে। হামাসেরও এখন সময় এসেছে মেনে নেয়ার। আমি হামাসকে মেনে না নেয়ার পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছি। এটি আমার শেষ সতর্কীকরণ, আর কখনও হবে না।’
৭ সেপ্টেম্বরের পোস্টে প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন:পশ্চিমাদের ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
এদিকে, ৭ অক্টোবরের হামলার প্রায় দুই বছর পরেও গাজায় হামাসের হাতে ৪৮ জন জিম্মি আছেন বলে ধারণা করা হয়। মার্কিন ও ইসরাইলি কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন তাদের মধ্যে এখনও ২০ জন জীবিত আছেন।
]]>