এনসিপির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এ কমিটিতে শহিদুর রহমান সোহেলকে প্রধান সমন্বয়কারী এবং ১০ জনকে যুগ্ম সমন্বয়কারী ও ১৮ জনকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়।
কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারীরা হলেন, তপন মার্মা, লুক চাকমা, আ.হ.ম সায়েম, অংথুই মার্মা, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মু মিজানুর রহমান, আখন্দ এসিং মার্মা, খালেদ মোশারফ মাসুদ, আশরাফুল ইসলাম আব্দুল গফুর। সদস্যরা হলেন মো. নাজমুল হাসান, বিপ্লব চাকমা, বিনয় জ্যোতি চাকমা, আব্দুল্লাহ আল নোমান, গোলাম মোস্তফা, তৌকির আজাদ অভি, আল মামুন, আলী হায়দার রাব্বী, এহতেশামুল হক, ফিলিপ ত্রিপুরা, রাশেদুল লাল পেখতার বম অংচি মার্মা (লামা), সাজেদা বেগম, ইয়াছমিন, নুরী আকতার, মোহাম্মদ ফাহিম কামরুজ্জামান সিয়াম শাহরিয়ার সাকিব। আগামী তিন মাস অথবা আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পূর্বপর্যন্ত এ কমিটি দায়িত্ব পালন করবেন বলে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি: আখতার
কমিটির বিষয়ে প্রধান সমন্বয়কারী শহিদুর রহমান সোহেল বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে এনসিপির পেজে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা দুই একদিনের মধ্যে বসে পরিচিতি সভা করবো সবাইকে জানাব।’
এদিকে কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জুলাই আন্দোলনের বান্দরবানের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ ইকবাল।
তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলনে যাদের কোনো অবদান ছিল না। তাদেরকে নিয়ে কমিটি করা হয়েছে। আমাদের সাথে কোনো ধরনের সমন্বয় করা হয়নি। আমরা অনেকবার চেষ্টা করেছিলাম সমন্বয় করতে। কিন্তু আমাদের কথার মূল্যায়ন করা হয়নি। কমিটিতে যাদের রাখা হয়েছে, সমাজে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নেই। বিতর্কিত মানুষদের এ কমিটিতে রাখা হয়েছে। তাই আমরা এ সংগঠন বর্জন করেছি। জুলাইয়ের স্মৃতি ধরে রাখতে আমরা আন্দোলনের সদস্যদের নিয়ে নতুন সংগঠন করব।’