খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাদ্রাসাটির চারজন শিক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছিল। কিন্তু পরীক্ষার আগেই তিনজন বিভিন্ন কারণে ছিটকে পড়ে। এক ছাত্রী বিয়ে করে, এক ছাত্র বিদেশে চলে যায় এবং অপরজন সড়ক দুর্ঘটনায় হাত ভেঙে ফেলায় অংশ নিতে পারেনি। ফলে একমাত্র পরীক্ষার্থী নিয়মিতভাবে সব বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নিলেও পাস করতে পারেনি।
মাদ্রাসার সুপার গোলাম মোস্তফা জানান, প্রায় ২৫ বছর ধরে প্রতিষ্ঠানটি নন-এমপিওভুক্ত হওয়ায় শিক্ষকরা পাঠদানে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এতে শিক্ষার মান দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে, যার প্রতিফলন এবারের ফলাফলে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধার দুই বিদ্যালয়ের সবাই ফেল
আত্রাই উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘এমন ফলাফল অত্যন্ত দুঃখজনক। সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডকে জানানো হবে।’
]]>