তিনটি ফাইনালের মধ্যে সবার আগে গড়াবে ইউরোপা লিগ—২১ মে টটেনহ্যাম ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড শিরোপার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে। ২৮ মে হবে কনফারেন্স লিগের লড়াই, ৩১ মে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ।
তিনটি ফাইনালে উঠা দলগুলোর মধ্যে একমাত্র পিএসজি বাদে বাকি সব কটিতেই আর্জেন্টিনার কোনো না কোনো খেলোয়াড় রয়েছেন; ইন্টারে লতারো মার্টিনেজ, হোয়াকিন কোরেয়া ও ভ্যালেন্তিন কারবোনি, ইউনাইটেডে আলেহান্দ্রো গারনাচো ও লিসান্দ্রো মার্টিনেজ, বেতিসে জিওভানি লো সেলসো ও চিমি আভিলা, চেলসিতে এনজো ফার্নান্দেজ ও অ্যারন আনসেলমিনো, আর টটেনহ্যামে ক্রিস্টিয়ান রোমেরো। কিন্তু এদের সবার সামনে নামের পাশে ইউরোপিয়ান ট্রফিটি বসানোর সুযোগ নেই।
আরও পড়ুন: হামজা কি আবার প্রিমিয়ার লিগে খেলতে পারবেন?
ইন্টার মিলানের কথাই আগে ধরি। দলটির তিন আর্জেন্টাইনের মধ্যে কোরেয়া ও কারবোনি মার্শেইয়ে ধার কাটিয়ে ফিরেছেন, তারা কেউই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নিবন্ধনভুক্ত নন। অর্থাৎ মার্টিনেজেরই কেবল ইউরোপসেরার ট্রফি উঁচিয়ে ধরার সুযোগ। তিনি দলকে সামনে থেকে লিড দিচ্ছেন, ১৩ ম্যাচে দলপতি করেছেন ৯ গোল ও ২ অ্যাসিস্ট।
ম্যানচেস্টারের হয়ে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় লিসান্দ্রো এবার ৮টি ইউরোপা লিগের ম্যাচ খেলে ইনজুরিতে পড়েছিলেন। তার স্বদেশি গারনাচো রুবেন আমোরিমের স্কোয়াডে প্রথম পছন্দ। যদিও ১৪ ম্যাচে তার গোল মাত্র ১টি, অ্যাসিস্ট ৪টি। বেতিসের সেলসো ও আভিলা এবার কনফারেন্স লিগে যথাক্রমে ৬ ও ১০ ম্যাচ খেলেছেন। চেলসির এনজো ফার্নান্দেজের কনফারেন্স লিগ জেতার সুযোগ থাকলেও অ্যারন আনসেলমিনো অনিবন্ধিত। এই মৌসুমে রোমেরো টটেনহ্যামের হয়ে ইউরোপা লিগের ম্যাচ খেলেছেন ৬টি।
* মুন্ডো আলবিসেলেস্তে অবলম্বনে