সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকালে রকিবুল ইসলাম বকুল ঘটনাস্থলে গিয়ে আহত ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। তখন তিনি এ কথা বলেন।
বকুল বলেন, ‘যেখানে প্রশাসনের জনগণকে রক্ষার কথা, সেখানে যদি তারাই জনগণের উপর হামলা করে, তাহলে মানুষ কোথায় যাবে? আমার ভাই-বোনেরা নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে অসহায়ভাবে জীবন যাপন করছে। তার উপর আবার যদি এভাবে নির্যাতন চলে, তবে তা মেনে নেয়া হবে না।’
এর আগে রোববার নগরীর খালিশপুর মুজগুন্নি বাস্তুহারা কলোনির বয়রা হাউজিং এস্টেট সি ব্লক (বাস্তুহারা মুক্তিযোদ্ধা কলোনি) এলাকায় অবৈধ উচ্ছেদ অভিযানকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। পরদিন
আরও পড়ুন: প্রতিরোধের মুখে উচ্ছেদ না করেই ফিরতে হলো প্রশাসনকে
এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাদী, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, খালিশপুর থানা বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ আলী বাবু, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি শেখ জাহিদুল ইসলাম, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি কাজী শামীমসহ স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা।
মুজগুন্নির বাস্তুহারা কলোনিতে ২১ সেপ্টেম্বর সকালে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হলে পুলিশের সাথে স্থানীয় বাসিন্দাদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে ১৪ পুলিশসহ অর্ধশত জন আহত হন। প্রায় ২ একর জায়গায় বসবাস করছে ২০০ পরিবার। তবে ১৯৮৭ সালে গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ পাশের ওই জায়গাটি লটারির মাধ্যমে প্লট আকারে বিক্রি করে। ৩৫ বছর পার হলেও এখনও জায়গা বুঝে পাননি সেখানকার ৪২ প্লট মালিক।
]]>