বিমানবন্দর থেকে শুরু হওয়া ডিইপিজেড পর্যন্ত চলছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ। এর মধ্যে বৃষ্টির কারণে নবীনগর-চন্দ্রা ও টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কে যোগ হয়েছে জলাবদ্ধতা ও খানাখন্দ। ফলে সাধারণ যাত্রীরা যানজট আতঙ্কে ঈদে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফেরা নিয়ে রয়েছেন দুশ্চিন্তায়।
পরিবহন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে একইসঙ্গে বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ায় আশুলিয়া থেকে বাইপাইল পর্যন্ত সড়কটিতে খানাখন্দ আর জলাবদ্ধতার কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় পরিবহনগুলোকে। ফলে ঈদের ৩ থেকে ৪ দিন আগে একদিকে পশুবাহী ট্রাক ও অপরদিকে শিল্পাঞ্চল অধ্যুষিত যাত্রীদের নিয়ে সাধারণ পরিবহনগুলোকে পড়তে হবে তীব্র যানজটে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লা নগরীতে তীব্র জলাবদ্ধতায় স্থবির জনজীবন
পরিবহন মালিকদের অভিযোগ, সড়কে খানাখন্দ, যত্রতত্র যানবাহন পার্কিং আর ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার দৌরাত্ম্যের কারণে ঈদে যাত্রীবাহী পরিবহনগুলো পড়বে ভোগান্তিতে।
এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পাওয়া না গেলেও সড়কে সংস্কার কাজ করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: সড়কে অনিয়ম রুখতে রাজধানীতে র্যাবের বিশেষ অভিযান
উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের কয়েক হাজার যানবাহন প্রতিদিন এই দুটি সড়কে চলাচল করলেও ঈদে এই সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায় বলে জানান সাভার হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছালেহ আহমেদ। তবে আসন্ন ঈদে সড়কটিতে সব প্রতিবন্ধকতার শঙ্কার কথা স্বীকার করে সংকট নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
]]>