ইরানে হামলা হলে পাকিস্তানে কোনো মার্কিনি থাকবে না

১ দিন আগে
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে একজন ধর্মীয় নেতা এবং একজন মারজা (ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ) হিসেবে বর্ণনা করেছেন পাকিস্তানি সিনেটের সদস্য আল্লামা রাজা নাসির আব্বাস জাফরি।

আল্লামা জাফরি উল্লেখ করেছেন, ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ একটি ফতোয়া (ধর্মীয় ফরমান) জারি করেছে যাতে বলা হয়েছে যে, কেউ যদি খামেনিকে হুমকি দেয় সে আল্লাহর শত্রু, যার শাস্তি ইসলামে মৃত্যুদণ্ড।

 

প্রেস টিভির বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা মেহের জানিয়েছে, পাকিস্তানি এই সিনেটর বলেছেন, ‘ট্রাম্প এবং নেতানিয়াহুর জানা উচিত যে যদি কোনো আক্রমণ করা হয়, তবে তা কেবল ইরানের ওপর আক্রমণ হবে না এবং বিশ্বের সব মুসলিম এর জবাব দেবে।’ 

 

আরও পড়ুন: ইসরাইলি আগ্রাসন /পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

 

আল্লামা রাজা নাসির আব্বাস জাফরি আরও বলেন, 

আমরা পাকিস্তানেও এর জবাব দেব; যদি এমন কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়, তাহলে কোনো আমেরিকান পাকিস্তানে থাকবে না। যখন তারা (ট্রাম্প এবং নেতানিয়াহু) কোনো আইন মানে না, তখন আমরাও চুপ থাকব না।

 

এর আগে গেল রোববার, ইরানের জ্যেষ্ঠ ধর্মীয় নেতা গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ নাসের মাকারেম শিরাজি এবং গ্র্যান্ড আয়াতুল্লাহ হোসেইন নুরি-হামেদানি আয়াতুল্লাহ খামেনির ওপর যেকোনো আক্রমণ বা হুমকির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেন।

 

তারা বলেন, কোনো ব্যক্তি বা সরকার যদি ইসলামী উম্মাহ এবং এর সার্বভৌমত্বের ক্ষতি করার জন্য নেতৃত্ব এবং ধর্মীয় কর্তৃত্বকে হুমকি দেয় বা আক্রমণ করে, তাদের বিরুদ্ধে ‘সংঘর্ষের রায়’ কার্যকর হবে। 

 

আরও পড়ুন: অস্ত্রের লাইসেন্স চান পাকিস্তানের সংসদ সদস্যরা

 

সূত্র: মেহের নিউজ

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন