ইরানে মার্কিন হামলা নিয়ে আরব দেশগুলোর প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলো-
ওমান
ওয়াশিংটন এবং তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনার মধ্যস্থতাকারী ছিল মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমান। ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এই দেশটি।
ওমানের সুলতান যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি বিমান হামলার ফলে সৃষ্ট উত্তেজনার গভীর উদ্বেগ ও নিন্দা জানান।
আরও পড়ুন: হরমুজ প্রণালী বন্ধের অনুমোদন দিয়েছে ইরানের পার্লামেন্ট: রিপোর্ট
সৌদি আরব
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শক্তিশালী নিরাপত্তা সম্পর্ক রয়েছে সৌদি আরবের।
মার্কিন হামলার পর সৌদি আরব ইরানের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের নিন্দা জানায়। দেশটি বলেছে, এ ধরনের হামলা ইরানের সার্বভৌমত্বের ওপরও আঘাত।
কাতার
হামলার পর কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, বর্তমান বিপজ্জনক উত্তেজনা পরিস্থিতি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিপর্যয়কর পরিণতি ডেকে আনবে। একইসঙ্গে সব পক্ষকে বিচক্ষণতা ও ধৈর্য ধরার আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
আরও পড়ুন: পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার জবাব কীভাবে দিতে পারে ইরান?
মিশর
হামলার পর এই অঞ্চল আরও বিশৃঙ্খলা ও উত্তেজনার দিকে ঝুঁকতে পারে বলে সতর্ক করেছে কাতার।
দেশটি জোর দিয়ে বলেছে, সামরিক সমাধান নয়, রাজনৈতিক এবং কূটনৈতিক আলোচনাই এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র উপায়।
লেবানন
লেবাননের প্রেসিডেন্ট জোসেফ আউন বলেছেন, ‘ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোয় বোমা হামলা উত্তেজনা বৃদ্ধির আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে, যা এ অঞ্চল এবং দেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।’
আরও পড়ুন: ইরানে মার্কিন হামলা ‘একটি বিপজ্জনক মোড়’, সতর্কবার্তা চীনের
সূত্র: বিবিসি
]]>