ইন্টার মায়ামিকে লজ্জায় ডুবিয়ে লিগস কাপে চ্যাম্পিয়ন সিয়াটল

৪ সপ্তাহ আগে
বল দখল ও পাসের হিসাবে প্রতিপক্ষের চেয়ে প্রায় অর্ধেক ব্যবধানে এগিয়ে থাকার পরও গোল করতে না পারা যে কোনো দলের জন্যই বেদনাদায়ক। ইন্টার মায়ামির ক্ষেত্রে ব্যাপারটা আরও ভয়াবহ, বল দখল ও পাসে বিপুল পরিমাণে এগিয়ে থাকলেও সিয়াটল সাউন্ডার্সের বিপক্ষে অন-টার্গেটে একটিও শট নিতে পারেনি তারা।

মায়ামির এই বিফলতায় মনে হতেই পারে, ঘনঘন চোটে পড়া লিওনেল মেসি বোধহয় এ ম্যাচে খেলেননি। গত ম্যাচ দিয়ে মাঠে ফেরা আর্জেন্টাইন তারকা খেলেছেন পুরো ৯০ মিনিট। তাও লক্ষ্য বরাবর শট নিতে না পারার ব্যর্থতা মাশচেরানোর দলের। সেটাও আবার লিগস কাপের ফাইনালে।


ইন্টার মায়ামিকে অন-টার্গেটে শট নিতে না পারার লজ্জায় ডুবিয়ে সিয়াটল লিগস কাপের ফাইনালটি জিতেছে ৩-০ গোলে। প্রথমার্ধে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়া দলটি পরের দুই গোল করে ম্যাচের শেষ ৭ মিনিটের মধ্যে।


আরও পড়ুন: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পথে এমি মার্টিনেজ!


লুমেন ফিল্ডে ক্যারিয়ারের ৪৬তম শিরোপা জেতার মাইলফলক সামনে নিয়ে খেলতে নেমেছিলেন মেসি। আগের তিন ম্যাচেই অপরাজিত থাকা দলটির স্বপ্ন ছিল প্রাণবন্ত। প্রায় ৭০ হাজার দর্শকের সামনে ২৬ মিনিটেই তাদের সেই স্বপ্ন ধূসর হতে শুরু করে। এ সময় সিয়াটলকে এগিয়ে দেন ডি রোসারিও। বক্সের বাইরে থেকে সতীর্থতের তুলে দেওয়া বলে হেড করে গোল করেন তিনি।


দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ম্যাচে সমতা টানার সবচেয়ে বড় সুযোগ পেয়েছিল মায়ামি। ডি বক্সের ভেতর মেসির সামনে বাধা ছিলেন কেবল গোলরক্ষক। সুয়ারেজের বাড়িয়ে দেওয়া বল পোস্টের ওপর দিয়ে উড়িয়ে মারেন আর্জেন্টাইন তারকা।


সমতায় ফিরবে কী, মায়ামি অন-টার্গেটেই শট রাখতে পারেনি। ৮৪ মিনিটে ইয়ানিক ব্রাইট ডি বক্সের ভেতর ফাউল করলে সিয়াটল পেনাল্টি পায়। আলেক্স রোলড্যান গোল করতে ভুল করেননি। জয় বলতে গেলে নিশ্চিত, ৮৯ মিনিটের এমন সময়ে আরও একটি গোল করে তারা।


 

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন