ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সমাবর্তনে জন্য প্রস্তুত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

৩ দিন আগে
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সমাবর্তনে জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত এখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। সাজ সাজ রব পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে। চারদিকে উৎসবের আমেজ।

২২ হাজার ৬০০ গ্র্যাজুয়েটের অংশগ্রহণে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সমাবর্তনের জন্য প্রস্তুত পাহাড় আর সবুজে ঘেরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। অংশ নেবেন অভিভাবকসহ এক লাখ অতিথি। দীর্ঘ ৯ বছর পর একাডেমিক এ উৎসব ঘিরে এখন উচ্ছ্বাসের শেষ নেই। সাজ সাজ রব পুরো ক্যাম্পাস জুড়ে। ৪২ জনকে পিএইচডি ও ৩৩ জনকে এম ফিল ডিগ্রি দেয়া হবে।

 

সমাবর্তনে প্রধান বক্তা থাকবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস। আগামী ১৪ মে ৫ম সমাবর্তন উপলক্ষে গঠন করা হয়েছে ১৯টি উপ কমিটি।

 

সোমবার (১২ মে) সকালে চট্টগ্রামের প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে আয়োজক কমিটি। জানান নানা প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে আগামী ১৪ মে ৫ম সমাবর্তনের জন্য প্রস্তুত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

 

আরও পড়ুন: চবি থেকে ভাটিয়ারী পর্যন্ত রয়েল মিনিবাস সার্ভিস চালু

 

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইয়াহ্‌ইয়া আখতার জানান, সমাবর্তনের প্রধান আকর্ষণ ও প্রধান বক্তা থাকবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস।  দেয়া হবে ডিলিট ডিগ্রি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষক ছিলেন তিনি।

 

উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯৪ সালে প্রথম সমাবর্তন, ১৯৯৯ সালে দ্বিতীয়, ২০০৮ সালে তৃতীয় এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।  

 

সমাবর্তন প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির সদস্য শহীদুল হক বলেন, সমাবর্তনে অতিথিদের আসন গ্রহণ শুরু হবে দুপুর দেড়টায়। ১টা ৪৫ মিনিটে হবে সমাবর্তন শোভাযাত্রা। তবে এতে কোনো গ্র্যাজুয়েট অংশ নিতে পারবেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ জন শিক্ষক এতে অংশ নেবেন।

 

আরও পড়ুন: দেশের প্রথম ওশান স্যাটেলাইট গ্রাউন্ড স্টেশন হচ্ছে চবিতে

 

২০১১ সাল থেকে ২৩ পর্যন্ত স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করা শিক্ষার্থীরা অংশ নেবেন এ সমাবর্তনে। যাতায়াতের জন্য ১০০ বাস ও ৪ জোড়া শাটল ট্রেন থাকবে বলেও জানান তিনি।

 

 

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন