উক্ত প্রতিযোগিতায় একটানা ৩.৮ কিলোমিটার সাঁতার, ১৮০ কিলোমিটার সাইক্লিং ও ৪২.২ কিলোমিটার দৌড় নিদিষ্ট সময়ে শেষ করতে হয়। ডা. সাকলায়েন রাসেল প্রায় ১৫ ঘন্টায় উক্ত দূরত্ব শেষ করে আয়রনম্যান উপাধি পান। সকাল ৭টায় শুরু হয়ে রাত ১১ টায় শেষ হয় এ ট্রায়াথলেট আসর।
ডা. সাকলায়েন রাসেল জানান, জার্মানির বুকে বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরতে পারা অনেক গৌরবের। বলতে গেলে একটা বড় স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। তবে দু:খের বিষয় অত্যন্ত ব্যায়বহুল এই ট্রায়াথলেটে অংশ নিয়ে যারা দেশের মুখ উজ্জ্বল করছেন তারা কোন সরকারি সহায়তা বা পৃষ্ঠপোষকতা পান না। এ ব্যাপারে সরকারের নজর দেয়া জরুরি।
আরও পড়ুন: সংস্কৃতি চর্চায় ‘নিস্তব্ধ নিসর্গে পরশমণি’
এর আগে তিনি মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত আয়রনম্যান ৭০.৩ পরপর দুবার শেষ করেন। এছাড়া প্রথম চিকিৎসক হিসেবে টেকনাফ থেকে সাঁতরে সেন্টমার্টিন পৌঁছান। ১৬.১ কিলোমিটারের এ চ্যানেলটি, বাংলাচ্যানেল নামে পরিচিত। পেশায় তিনি দেশের একজন খ্যাতিমান ভাসকুলার সার্জন। ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের ভাসকুলার সার্জারী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কাজ করছেন।
আরও পড়ুন: কান চলচ্চিত্র উৎসবে ইতিহাস গড়ল আদনান আল রাজীবের ‘আলী’
এছাড়াও বাংলাদেশ ভাসকুলার সোসাইটির জেনারেল সেক্রেটারি তিনি। কর্মরত আছেন মাই টিভির সিনিয়র নিউজ প্রেজেন্টার হিসেবে। পাশাপাশি বেসরকারি টেলিভিশন ও রেডিওর নিউজ প্রেজেন্টারদের সংগঠন নিউজ ব্রডকাস্টারস অ্যালায়েন্স অব বাংলাদেশ'র (এনবিএ) প্রেসিডেন্ট হিসেবেও দ্বায়িত্ব পালন করছেন।
]]>