বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। সিরিজে প্রথম তিন ম্যাচে অল্পে আটকে যাওয়া ফখর এবার ১০ চার ও ২ ছক্কায় খেলেন ৪৪ বলে অপরাজিত ৭৭ রানের ইনিংস। সাত নম্বরে নেমে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ২৭ বলে ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন মোহাম্মদ নাওয়াজ।
এই দুজন অবিচ্ছিন্ন ৯১ রানের জুটি গড়েন ৫১ বলে। টি-টোয়েন্টিতে ষষ্ঠ উইকেটে বা এর নিচে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ জুটি এটিই। পেছনে পড়ে গেছে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সিডনিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ষষ্ঠ উইকেটে ইফতিখার আহমেদ ও শাদাব খানের ৮২ রানের জুটি।
আরও পড়ুন: ইংল্যান্ডে হওয়া ধর্ষণ মামলা থেকে মুক্তি পেলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার
এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৪০ রানের বেশি করতে পারেনি আমিরাত। দলের হয়ে ওপেনার আলিশান শারাফুর ৫১ বলে ৬৮ রান করেন। বাকিরা সবাই আসা-যাওয়ার মিছিলে অংশ নেন। ফলে ৩১ রানের জয় পায় পাকিস্তান।
সিরিজে প্রথমবার খেলতে নেমে চার ওভারে মাত্র ৯ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন আবরার খান। ২৬ বছর বয়সি এই লেগ স্পিনারের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং এটি। গত মে মাসে লাহোরে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৯ রানে ৩ উইকেট ছিল তার আগের সেরা।
দল হারলেও দারুণ এক কীর্তি গড়েন আমিরাতের জুনায়েদ সিদ্দিক। এদিন এক উইকেট শিকার করে আমিরাতের প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ১০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি।