আমরা বালুমহাল ইজারা দেই না, এটা দেয় ডিসি-ইউএনও: সাখাওয়াত হোসেন

৩ সপ্তাহ আগে
নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড.এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, আমরা কোনো বালুমহাল ইজারা দেই না। যেসব বড় নদী রয়েছে, নাব্যতা সংকট দেখা দিলে ড্রেজিং করি। সেই ড্রেজিংয়ে যে বালু উঠে সেগুলো বিক্রি করা হয়। একটা প্রসেসের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়।

তিনি বলেন, ‘অবৈধ বালু উত্তোলন বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন দেখবে। জেলা প্রশাসক বা ইউএনও ওনারা বালুমহাল ইজারা দেয়।’


তিনি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় মেঘনা তীরে নয়ানগরে থ্রি এংগেল শিপ ইয়ার্ডে তৈরিকৃত সরকারি বিভিন্ন নৌ যানের মান ও কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন ।


এ সময় তিনি বলেন, ‘আমাদের অর্ডারকৃত জলযানের কাজের মান ভালো। আগামী বছরের মার্চ থেকে তারা পর্যায়ক্রমে হস্তান্তর করবে। শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপের কথা বলা হয়েছে।’

আরও পড়ুন: শ্রমিক সমস্যা সমাধানে জীবনের ঝুঁকি নিতেও প্রস্তুত আছি: শ্রম উপদেষ্টা


এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, বিআইডব্লিটিসি চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার বনিক, বিআইডব্লিউটিএ’র প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক জিয়াউল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার কোহিনুর আক্তার, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মামুন শরীফ এবং থ্রি এংগেল শিপ ইয়ার্ডের এমডি ইঞ্জিনিয়ার মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।


এখানে বিআইডব্লিটিসি’র ৩৫ জলযান প্রকল্পের ১৮টি ভেসেলের কাজ চলমান। এছাড়াও মডার্ন ইংল্যান্ড পেসেঞ্জার ভেসেল ৩টি,  দুইটি কোস্টার অয়েল ট্যাংকার, ৪টি কোস্টার সী-ট্রাক, ৬টি ইউটিলিটি ফেরি , ফায়ার ফাইটিং ট্রাক বোর্ড ২টি, কেবিন ক্রুজার কাম স্টেশন একটির তৈরির কাজ চলমান।

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন