রোববার (১১ মে) রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আপ বাংলাদেশের আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব আরেফিন মোহাম্মদ হিযবুল্লাহের সঞ্চালনায় সাধারণ সভায় আপ বাংলাদেশের মূলনীতি, সংগঠন বিস্তৃতি ও আগামী দিনের রাজনৈতিক পলিসি নিয়ে আলোচনা ও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণার পাশাপাশি দলটির স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করে জনকল্যাণে ব্যবহারের ব্যবস্থা গ্রহণ, জুলাই সনদে নিষিদ্ধ ঘোষণার বিষয়টি স্পষ্টভাবে উল্লেখ এবং আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হুমকির প্রেক্ষিতে জুলাই যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এসব দাবি সরকারের কাছে জানানো হবে।
আরও পড়ুন: নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
এছাড়া, প্রথম সাধারণ সভায় ৩টি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তার মধ্যে গঠনতন্ত্র প্রণয়ন কমিটি এবং ফাইন্যান্স পলিসি কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে প্রস্তাবনা দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া ১ মাসের মধ্যে একটি উপদেষ্টা পরিষদ প্রস্তাব করার জন্য আলাদা একটা কমিটি গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে জেলা-উপজেলা কমিটি করার জন্য সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়া সংগঠন বিস্তৃতিতে উপজেলায়-উপজেলায় সফর করা এবং বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
আহ্বায়ক, সদস্য সচিবসহ প্রথম সাধারণ সভায় উপস্থিত ছিলেন আপ বাংলাদেশের মুখপাত্র শাহরিন সুলতানা ইরা, প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত, প্রধান সংগঠক নাঈম আহমাদ এবং ৬২ জন কেন্দ্রীয় সদস্য।